রাজশাহীতে পুলিশের এক সদস্যকে চড় মারার
অভিযোগে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে আটক করেছে নগরের মতিহার থানার
পুলিশ। এ ঘটনার জের ধরে যুবলীগের কর্মী-সমর্থকেরা ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক
অবরোধ করলে পুলিশের সঙ্গে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়।
আটক নেতারা হলেন, রাজশাহী নগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ড (দক্ষিণ) যুবলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান ওরফে ইয়ামিন ও মহানগর ছাত্রলীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এখলাছুর রহমান ওরফে সাদ্দাম।
নিরাপত্তার আশঙ্কায় নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রাকিব নামের এক স্থানীয় ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মেহেদী হাসান ও এখলাছুর রহমান তাঁদের লোকজনকে নিয়ে রাকিবকে তুলে আনতে যান। বিষয়টি বুঝতে পেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটে অবস্থানরত পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান আমিনুল ইসলাম নামের এক পুলিশ সদস্যকে চড় মারেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে মেহেদী হাসান ও এখলাছুর রহমানকে আটক করে মতিহার থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
তবে মতিহার থানার উপপরিদর্শক সেলিম রেজার ভাষ্য, চড় মারার ঘটনা ঘটেনি। তবে তাঁদের সঙ্গে পুলিশের ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। তিনি জানান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে আটক দুই নেতার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এ ঘটনা জানতে পেরে দুপুর একটার দিকে যুবলীগের কর্মী ও সমর্থকেরা বিনোদপুরে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে। তাঁরা প্রায় ২০ মিনিট অবরোধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে সড়ক অবরোধকারীরা তাঁদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের কয়েকটি শেল নিক্ষেপ করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
আটক নেতারা হলেন, রাজশাহী নগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ড (দক্ষিণ) যুবলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান ওরফে ইয়ামিন ও মহানগর ছাত্রলীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এখলাছুর রহমান ওরফে সাদ্দাম।
নিরাপত্তার আশঙ্কায় নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রাকিব নামের এক স্থানীয় ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মেহেদী হাসান ও এখলাছুর রহমান তাঁদের লোকজনকে নিয়ে রাকিবকে তুলে আনতে যান। বিষয়টি বুঝতে পেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটে অবস্থানরত পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান আমিনুল ইসলাম নামের এক পুলিশ সদস্যকে চড় মারেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে মেহেদী হাসান ও এখলাছুর রহমানকে আটক করে মতিহার থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
তবে মতিহার থানার উপপরিদর্শক সেলিম রেজার ভাষ্য, চড় মারার ঘটনা ঘটেনি। তবে তাঁদের সঙ্গে পুলিশের ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। তিনি জানান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে আটক দুই নেতার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এ ঘটনা জানতে পেরে দুপুর একটার দিকে যুবলীগের কর্মী ও সমর্থকেরা বিনোদপুরে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে। তাঁরা প্রায় ২০ মিনিট অবরোধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে সড়ক অবরোধকারীরা তাঁদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের কয়েকটি শেল নিক্ষেপ করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
No comments:
Post a Comment